1. najmush71@gmail.com : admin : Najmush Shakeer
  2. munir2002lubnan@gmail.com : Munirul Huq Khan : Munirul Huq Khan
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:৩৩ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
রোজা ও পূজা নিয়ে মন্তব্য: জামায়াত প্রার্থী শিশির মনিরের বিরুদ্ধে মামলা বায়তুল মোকাররমের সৌন্দর্যবর্ধন ও আধুনিকায়নে ১৯৯ কোটি টাকার প্রকল্প জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ আটক স্বাস্থ্যের ডিজির সঙ্গে তর্ক, নিঃর্শত ক্ষমা চাইলেন ময়মনসিংহের সেই চিকিৎসক চলতি সপ্তাহের মধ্যেই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা : ইসি সানাউল্লাহ কুকুরছানা হত্যা মামলায় সেই নিশির জামিন সাজসজ্জার নামে রাষ্ট্রের ক্ষতি, দুদকের জালে সাবেক রাষ্ট্রপতি হামিদ আগারগাঁওয়ে মোবাইল ব্যবসায়ীদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ ধর্মের নামে দেশে বিভাজনের চেষ্টা চলছে : মির্জা ফখরুল কওমি মাদরাসার সনদধারীরা এখন থেকে কাজি হতে পারবেন: আসিফ নজরুল

নির্বাচনের ৮ দিন পর ছাদে মিলল সিল মারা ব্যালট পেপার

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২১

টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারে নির্বাচনের ৮দিন পর একটি বিদ্যালয়ের ছাদে সিল মারা ৫২৭ টি ব্যালট পেপার উদ্ধার হয়েছে। শনিবার সকালে উপজেলার ডুবাইল ইউনিয়নের সেহরাতৈল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাদ থেকে সিল মারা তালগাছ প্রতীকের ওই ব্যালট পেপারগুলো উদ্ধার করা হয়েছে।

গত ১১ নভেম্বর ডুবাইল ইউনিয়নে দ্বিতীয় ধাপে ইউপি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এ ইউনিয়নে ১, ২ ও ৩ নং সংরক্ষিত ওয়ার্ডে তালগাছ প্রতীকের নারী সদস্য পদের প্রার্থী বিউটি আক্তার ৩০০ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হন।

নির্বাচনের ৮ দিন পর সকালে বিদ্যালয়ের ছাদে শিশুরা খেলতে গিয়ে ব্যালট পেপারগুলো দেখতে পায়। তারা বিষয়টি শিক্ষকদের জানায়। পরে শিক্ষকরা স্থানীয়দের অবগত করলে বিষয়টি নিয়ে আলোড়ন তৈরি হয়।

বিষয়টি জানার পর তালগাছ প্রতীকের প্রার্থী বিউটি আক্তার ঘটনাস্থলে উপস্থিত আসেন। ব্যালট পেপার দেখে তিনি কান্নায় ভেঙে পড়েন। এই সংরক্ষিত ওয়ার্ডে নারী সদস্য পদে মাইক প্রতীকের প্রার্থী রাশেদা বেগম ১৮শ’ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন।

বিউটি আক্তার বলেন, ‘আমি নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম। নির্বাচনে আমাকে ৩০০ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত দেখানো হয়। এই ব্যালট পেপারগুলো একত্রিত করলে আমি দুই শতাধিক ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হতাম। নির্বাচনে ফেল করাতেই আমার প্রতীকের সিল মারা ব্যালট পেপার বিদ্যালয়ের ছাদে রেখে দেয়। পরে ভোট গণনা করে আমাকে ফেল দেখানো হয়। বিষয়টি নিয়ে আদালতে আইনগত ব্যবস্থায় যাবো। ব্যালট পেপারগুলো আমার কাছে এনে রেখেছি।’

এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুল বাতেন বলেন, ‘বিষয়টি আমি পুরোপুরি জানি না। প্রার্থী ট্রাইবুনালে অভিযোগ করে আইনগত ব্যবস্থা চাইতে পারেন।’ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এএইচএম কামরুল হাসান বলেন কে বা কারা ব্যালট পেপারগুলো বিদ্যালয়ের ছাদে রেখে গেছেন, সেটা পুলিশ খতিয়ে দেখছে। নির্বাচন শেষ করে সংশ্লিষ্ট প্রিজাইডিং কর্মকর্তা সিলগালা করে ফলাফল ঘোষণা করে এসেছেন। তখন কোন প্রার্থীর অভিযোগ ছিল না।

এদিকে দেলদুয়ার থানার ওসি সাজ্জাদ হোসেন বলছেন অফিসিয়ালি অভিযোগ বা কোন নির্দেশনা পেলে বিষয়টি আমরা তদন্ত করবো।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩ আঙ্গর টিভি