1. najmush71@gmail.com : admin : Najmush Shakeer
  2. munir2002lubnan@gmail.com : Munirul Huq Khan : Munirul Huq Khan
সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:১৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
রোজা ও পূজা নিয়ে মন্তব্য: জামায়াত প্রার্থী শিশির মনিরের বিরুদ্ধে মামলা বায়তুল মোকাররমের সৌন্দর্যবর্ধন ও আধুনিকায়নে ১৯৯ কোটি টাকার প্রকল্প জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ আটক স্বাস্থ্যের ডিজির সঙ্গে তর্ক, নিঃর্শত ক্ষমা চাইলেন ময়মনসিংহের সেই চিকিৎসক চলতি সপ্তাহের মধ্যেই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা : ইসি সানাউল্লাহ কুকুরছানা হত্যা মামলায় সেই নিশির জামিন সাজসজ্জার নামে রাষ্ট্রের ক্ষতি, দুদকের জালে সাবেক রাষ্ট্রপতি হামিদ আগারগাঁওয়ে মোবাইল ব্যবসায়ীদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ ধর্মের নামে দেশে বিভাজনের চেষ্টা চলছে : মির্জা ফখরুল কওমি মাদরাসার সনদধারীরা এখন থেকে কাজি হতে পারবেন: আসিফ নজরুল

কেন্দুয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ১৯

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২১

নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় জলমহালের ভাগবাটোয়ারা নিয়ে বিরোধের জের ধরে দু’পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ১৯ জন আহত হয়েছেন। ভাঙচুর করা হয়েছে এক ব্যক্তির ঘরবাড়িও।

রোববার (১৪ নভেম্বর) সকালে উপজেলার চিরাং ইউনিয়নের চিতলিয়া গ্রামে মৌজা চিতলিয়া সমাজ কল্যাণ সমিতির দুই পক্ষের মধ্যে এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্র জানায়, দীর্ঘদিন ধরে সমিতির নামে ইজারা নেওয়া ভাগাতিয়া বিলের ভাগবাটোয়ারা নিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। এর জেরে রোববার সকালে হিরণ মিয়া ও হামিদ মিয়া গ্রুপের সঙ্গে আতাউর রহমান সোহেল গ্রুপের কথা কাটাকাটি হয়। এ সময় ওই গ্রামের আব্দুল লতিফ বিষয়টি প্রতিবাদ করলে তার বাড়িঘর ভাঙচুর করে তাকে মারধর করা হয়। বিষয়টি জানাজানি হলে দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে।

এতে ওই গ্রামের সোহেল গ্রুপের হাবিবুর রহমানের ছেলে মিজানুর রহমান, রঙ্গু মিয়ার ছেলে হাসান মিয়া (৪০) ও মিয়া বক্সের ছেলে বাবুল মিয়া (৩৫) এবং হামিদ গ্রুপের হামিদ মিয়া (৬৫) তার ছেলে হৃদয় মিয়া (২৫), আ. ছাত্তারের ছেলে সন্ধান মিয়াসহ (৩০) উভয়পক্ষের অন্তত ১৯ জন আহত হন। তাদের কেন্দুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতাল ও ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই গ্রামের এক বাসিন্দা বলেন, সমিতির কয়েক কোটি টাকাসহ অনেক জমি জমা আছে। সমিতির নামে প্রায় ৭৩ লাখ টাকা দিয়ে একটি জলমহাল ইজারা নিয়ে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করছে একটি পক্ষ। এ নিয়ে ৩০ বছরে তিনটি খুনের ঘটনাও ঘটেছে। বর্তমানেও পরিস্থিতি খুব অশান্ত। যে কোনো সময় বড় ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে।

কেন্দুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজি শাহ নেওয়াজ বলেন, স্থানীয় একটি সমবায় সমিতির আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। দু’পক্ষের সংঘর্ষে ১৯ জন আহত হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত আছে।

 

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩ আঙ্গর টিভি