1. najmush71@gmail.com : admin : Najmush Shakeer
  2. munir2002lubnan@gmail.com : Munirul Huq Khan : Munirul Huq Khan
শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:৫২ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
ওসমান হাদি হত্যাচেষ্টায় জড়িতদের ধরিয়ে দিতে পারলে ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার আমরা প্রাইম টার্গেটকে খুঁজছি, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার : ডিএমপি জামায়াতে যোগ দিলেন মেজর (অব.) আক্তারুজ্জামান হাদির ওপরে হামলা প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশের ওপরে হামলা : সালাহউদ্দিন হাদিকে গুলি করা সন্দেহভাজন ব্যক্তির তথ্য চাইলো ডিএমপি ওসমান হাদির গ্রামের বাড়িতে চুরি এখনো নিয়ন্ত্রণে আসেনি কেরানীগঞ্জের আগুন, উদ্ধার ৪৫ ‘স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে পদত্যাগ করিয়ে আমরা ঘরে ফিরবো’ বারবার হুমকি পেয়েও আরশওয়ালার কাছে হাসিমুখে শহীদি মৃত্যু চেয়েছিলেন হাদি ‘অপমানিত বোধ করছেন’ রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন, নির্বাচনের পর পদত্যাগ করতে চান

দ্বিতীয় স্ত্রীকে হত্যা করে যাবজ্জীবন, প্রথম স্ত্রীকে হত্যায় ফাঁসি

উবায়দুল হক, ময়মনসিংহ
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১ আগস্ট, ২০২৩

দ্বিতীয় স্ত্রীকে হত্যার পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত হয়েছিলেন ময়মনসিংহ সদরের ফকিরাকান্দা বয়রা এলাকার ফখরুল ইসলাম (৬০)। এরপর জামিনে বের হয়ে ফের হত্যা করেন প্রথম স্ত্রীকে। ওই মামলায় ফখরুলকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার (০১ আগস্ট) দুপুরে সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মমতাজ পারভীন এ রায় ঘোষণা করেন।

মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণ ও আদালত সূত্র জানায়, আসামি ফখরুল ২০০১ সালের ১৬ আগস্ট তার দ্বিতীয় স্ত্রী একজন বিহারী নারী কানিজ ওরফে তানিয়াকে হত্যা করে। এর দায়ে ২০০৩ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর তার যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়। ওই মামলায় হাইকোর্ট থেকে জামিনে মুক্তি পেয়ে ২০১২ সালের ২৬ মার্চ বিকেল ৩ টায় তার বসতঘরে ঘুমিয়ে থাকা প্রথম স্ত্রী শিরিনাজ বেগমকে দা দিয়ে জবাই করে হত্যা করে।

এ মামলা চলাকালে আসামি নিজেকে মানসিক ভারসাম্যহীন দাবি করলে আদালতের নির্দেশে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সমন্বয়ে গঠিত বোর্ড বিভিন্ন পরীক্ষা-নীরিক্ষা শেষে তাকে সুস্থ ঘোষণা করে।

একইসঙ্গে ২০০১ সালের মামলার ঘটনার সময়ও তিনি মানসিক ভারসাম্যহীন ছিল বলে দাবি করলে পাবনা মানসিক হাসপাতাল থেকে কাগজপত্র সংগ্রহ করে আদালত নিশ্চিত হয় যে, ওই সময়কালেও তিনি স্বাভাবিক ছিল বিধায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাকে ভর্তি না করে ফেরত পাঠায়।

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত অবস্থায় জামিনে মুক্তি পেয়ে আসামি দ্বিতীয়বার একই ধরনের অপরাধ সংঘটিত করেছে বলে আদালত প্রমাণ পায়। সেই প্রেক্ষিতে ১৮৬০ সালের দণ্ডবিধির ৩০৩ ধারায় নির্ধারিত বিধান অনুসারে একমাত্র শাস্তি মৃত্যদণ্ডাদেশ প্রদান করা হয়।

রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন, পাবলিক প্রসিকিউটর বীর মুক্তিযোদ্ধা কবীর উদ্দিন ভূঁইয়া। আসামিপক্ষে রাষ্ট্র কর্তৃক নিয়োজিত আইনজীবী ছিলেন মোকাম্মেল হক শাকিল।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩ আঙ্গর টিভি