1. najmush71@gmail.com : admin : Najmush Shakeer
  2. munir2002lubnan@gmail.com : Munirul Huq Khan : Munirul Huq Khan
শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:২০ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
চিড়িয়াখানায় খাঁচার বাইরে সিংহ, নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা কর্তৃপক্ষের আজ আসছে না এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, খালেদা জিয়ার লন্ডন যাত্রা পেছাল জোবাইদা রহমানকে নিতে বিমানবন্দরে পৌঁছেছে গাড়িবহর গৌরীপুর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়কে’র দায়িত্ব পেলেন শহীদ গণহারে বদলি আদেশের পর শিক্ষকদের আন্দোলন স্থগিত স্কুলের তালা ভেঙে প্রাথমিকের পরীক্ষা নিলেন ইউএনও ইন্টারনেট বন্ধ করে গণহত্যা : জয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা সপ্তাহে তিনদিন বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে চলবে বিমান বাংলাদেশের ফ্লাইট খালেদা জিয়ার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠাতে সম্মতি কাতারের বাংলাদেশি যুবককে গুলি করে মারল বিএসএফ

জানুয়ারিতে করোনার টিকাদান কর্মসূচি শুরু করতে পারে ভারত

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২০

করোনাভাইরাস প্রতিরোধে ভারতে আগামী বছরের জানুয়ারিতে টিকাদান কর্মসূচি শুরু হতে পারে। দেশটির কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের বরাতে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এ খবর দিয়েছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভারতীয় কর্মকর্তারা জানান, আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে কয়েকটি টিকা জরুরি ব্যবহারের জন্য অনুমোদন পেতে যাচ্ছে।

দুটি কোম্পানি তাদের টিকা অনুমোদনের জন্য ইতিমধ্যে আবেদন করেছে। আরও ছয়টি সম্ভাব্য টিকার ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের বিভিন্ন পর্যায়ে রয়েছে।

জানুয়ারিতে শুরু হয়ে আগস্টের শুরুতে ৩০০ মিলিয়ন মানুষকে করোনার টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।

শুরুতে ১ কোটি স্বাস্থ্যকর্মীকে টিকা দেওয়া হবে। এরপরে দেওয়া হবে পুলিশ সদস্য, সেনা সদস্য, পৌরসভা ও সম্মুখসারির কর্মীদের। এরপর দেওয়া হবে পঞ্চাশোর্ধ্ব ব্যক্তি যাদের স্বাস্থ্যজনিত জটিলতা ও কো-মরবিডিটিজ রয়েছে।

ভারতে করোনা শনাক্তের সংখ্যা প্রায় এক কোটির কাছাকাছি। এর মধ্যে মারা গেছেন ১ লাখ ৪৪ হাজারের বেশি মানুষের। এর মধ্যে সংক্রমণ কিছুটা কমে আসলেও টিকাদান কর্মসূচি বাস্তবায়নের পরিকল্পনা করা হচ্ছে।

সেরাম ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়ার উদ্ভাবিত কোভিশিল্ড এবং ভারত বায়োটেকের কোভ্যাক্সিন জরুরি ব্যবহারে অনুমোদনের আবেদন করেছে। ওষুধ প্রস্তুতকারী ব্রিটিশ প্রতিষ্ঠান অ্যাস্ট্রাজেনেকার অংশীদারির ভিত্তিতে বানানো হয়েছে কোভিশিল্ড। এটির উদ্ভাবনে সহযোগিতা করেছে ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিকেল রিসার্চ (আইসিএমআর)।

অনুমোদনের আবেদন করতে পারে এমন আরও সম্ভাব্য কয়েকটি টিকা ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে বিভিন্ন পর্যায়ে রয়েছে। এসব পরীক্ষায় টিকাগুলোর নিরাপত্তা ও কার্যকারিতা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

জাইকভ-ডি নামের টিকা উদ্ভাবন করেছে আহমেদাবাদভিত্তিক জাইডাস-কাডিলা। এমআইটি’র সঙ্গে সমন্বয়ে ভারতের প্রথম বেসরকারি টিকা উৎপাদক সংস্থা বায়োলজিক্যাল-ইও একটি টিকা বানিয়েছে।

পুনেভিত্তিক জেনোভা তৈরি করছে ভারতের প্রথম এমআরএনএ টিকা। এতে সহযোগিতা করছে সিয়াটলভিত্তিক এইচডিটি বায়োটেক করপোরেশন। ভারত বায়োটেক আরেকটি নাসাল টিকা নিয়েও কাজ করছে।

রাশিয়ার গামালেয়া ন্যাশনাল সেন্টার উদ্ভাবিত টিকা স্পুটনিক ভি-এর ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালও চলছে ভারতে। যুক্তরাষ্ট্রের নোভাভ্যাক্স কোম্পানির সঙ্গে সেরাম ইনস্টিটিউট আরেকটি টিকা বানানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে।

আটটির মধ্যে চারটি টিকা ভারতের নিজেদের উদ্ভাবিত বলে জানিয়েছেন দেশটির কর্মকর্তারা। তবে তারা বিশ্বের বিভিন্ন কোম্পানির কাছ থেকে কোটি ডোজ টিকা কেনার খবরের কথা অস্বীকার করেছেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩ আঙ্গর টিভি