1. najmush71@gmail.com : admin : Najmush Shakeer
  2. munir2002lubnan@gmail.com : Munirul Huq Khan : Munirul Huq Khan
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:৩০ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
রোজা ও পূজা নিয়ে মন্তব্য: জামায়াত প্রার্থী শিশির মনিরের বিরুদ্ধে মামলা বায়তুল মোকাররমের সৌন্দর্যবর্ধন ও আধুনিকায়নে ১৯৯ কোটি টাকার প্রকল্প জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ আটক স্বাস্থ্যের ডিজির সঙ্গে তর্ক, নিঃর্শত ক্ষমা চাইলেন ময়মনসিংহের সেই চিকিৎসক চলতি সপ্তাহের মধ্যেই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা : ইসি সানাউল্লাহ কুকুরছানা হত্যা মামলায় সেই নিশির জামিন সাজসজ্জার নামে রাষ্ট্রের ক্ষতি, দুদকের জালে সাবেক রাষ্ট্রপতি হামিদ আগারগাঁওয়ে মোবাইল ব্যবসায়ীদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ ধর্মের নামে দেশে বিভাজনের চেষ্টা চলছে : মির্জা ফখরুল কওমি মাদরাসার সনদধারীরা এখন থেকে কাজি হতে পারবেন: আসিফ নজরুল

খালের ওপর সেতুটি ৩৬ বছরেও কাজে আসেনি

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ১২ জানুয়ারী, ২০২২

খালের ওপর দাঁড়িয়ে আছে ৫০ ফুট দৈর্ঘ্যের একটি সেতু। কোন প্রতিষ্ঠান কবে সেতুটি নির্মাণ করেছে, এ–সংক্রান্ত কোনো তথ্য সরকারি দপ্তর থেকে পাওয়া যায়নি। তবে এলাকার বয়োজ্যেষ্ঠ ব্যক্তিরা বলেন, সেতুর ‘বয়স’ অন্তত ৩৬ বছর তো হয়েছেই। তবে এত দিন পেরিয়ে গেলেও সেতুটি এক দিনের জন্যও স্থানীয় মানুষের কাজে আসেনি। কারণ, সেতুর দুই পাশে সংযোগ সড়ক নেই।

জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলার গাইবান্ধা ইউনিয়নের মালপাড়া খালের ওপর নির্মাণ করা হয়েছে সেতুটি। এ সেতুর কারণে বর্ষাকালে ১০ গ্রামের মানুষকে যাতায়াতে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। তবে শুকনা মৌসুমে পায়ে হেঁটে যাতায়াত করা যায়।

সম্প্রতি সরেজমিনে দেখা যায়, মালপাড়া খালের ওপর নির্মিত সেতুর দুই পাশে কোনো সংযোগ রাস্তা নেই। শুকনা মৌসুম হওয়ায় খালে পানি না থাকায় লোকজন নিচ দিয়ে চলাচল করছে।

গ্রামবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, খালে পানি থাকলে স্কুল–কলেজের শিক্ষার্থীরা দুর্ভোগে পড়ে। কয়েক কিলোমিটার ঘুরে তাদের যাতায়াত করতে হয়। নাপিতেরচর, মরাবন, মালপাড়া, ডাকপাড়া, আদর্শগ্রাম, চন্দনপুর, ফুলারচরসহ ১০ গ্রামের মানুষ বর্ষাকালে এ খাল পার হয়ে উপজেলা সদরে যাতায়াত করেন।

নাপিতেরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র সুমন মিয়া বলেন, শুকনা মৌসুমে ভালোভাবে স্কুলে যাতায়াত করা যায়। কিন্তু বর্ষা মৌসুমে এক কিলোমিটার পথ ঘুরে যাতায়াত করতে হয়। সেতুর দুই পাশে মাটি দিয়ে ভরাট করা হলে সাইকেল নিয়ে চলাচল করা যাবে।

স্থানীয় বাসিন্দা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা রাজ মাহমুদ বলেন, ১৯৮৫ সালের দিকে সেতুটি নির্মাণ করা হয়েছিল। কিন্তু সংযোগ সড়ক নির্মাণ না করায় তাঁদের ভোগান্তি কমেনি।

ইসলামপুর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মেহেদি হাসান বলেন, ওই সেতু সম্ভবত স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) নির্মাণ করেছিল। সেতুটি বেশ উঁচু। বর্ষা মৌসুমে দুই পাশে মাটি থাকবে না মনে হয়।

উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) মো. আমিনুল হক মুঠোফোনে বলেন, বিষয়টি সম্পর্কে তিনি কিছু জানেন না। ফলে এ বিষয়ে তিনি আর কোনো কথা বলেননি।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩ আঙ্গর টিভি