1. najmush71@gmail.com : admin : Najmush Shakeer
  2. munir2002lubnan@gmail.com : Munirul Huq Khan : Munirul Huq Khan
সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:১৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
রোজা ও পূজা নিয়ে মন্তব্য: জামায়াত প্রার্থী শিশির মনিরের বিরুদ্ধে মামলা বায়তুল মোকাররমের সৌন্দর্যবর্ধন ও আধুনিকায়নে ১৯৯ কোটি টাকার প্রকল্প জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ আটক স্বাস্থ্যের ডিজির সঙ্গে তর্ক, নিঃর্শত ক্ষমা চাইলেন ময়মনসিংহের সেই চিকিৎসক চলতি সপ্তাহের মধ্যেই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা : ইসি সানাউল্লাহ কুকুরছানা হত্যা মামলায় সেই নিশির জামিন সাজসজ্জার নামে রাষ্ট্রের ক্ষতি, দুদকের জালে সাবেক রাষ্ট্রপতি হামিদ আগারগাঁওয়ে মোবাইল ব্যবসায়ীদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ ধর্মের নামে দেশে বিভাজনের চেষ্টা চলছে : মির্জা ফখরুল কওমি মাদরাসার সনদধারীরা এখন থেকে কাজি হতে পারবেন: আসিফ নজরুল

ত্রিশালে ফুটওভার ব্রীজের পরিবর্তে ঝুঁকি নিয়ে মহাসড়ক পারাপার

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২১

ত্রিশালে ৯০ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত ফুটওভারব্রিজ সচেতনতার অভাবে প্রায় অব্যবহৃতই রয়েছে। নারী, শিশু, স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ সব শ্রেণিপেশার মানুষই ঝুঁকি নিয়েই পারাপার হচ্ছেন মহাসড়ক। ফলে বাড়ছে দুর্ঘটনার ঝুঁকি। সচেতনতা বাড়াতে প্রশাসনের নেই কোনো উদ্যোগ।

২০১৫ সালে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের চার লেন প্রকল্পের আওতায় ত্রিশাল বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ৯০ লাখ টাকা ব্যয়ে ফুটওভারব্রিজটি নির্মাণ করা হয়। প্রথম দিকে এই ব্রিজ ব্যবহারে জনগণের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ দেখা যায়। বর্তমানে ফুটওভারব্রিজ ফাঁকা পড়ে থাকা সত্ত্বেও চলন্ত গাড়ি রোধ করে রাস্তা পারাপার হচ্ছেন অসংখ্য মানুষ।

স্থানীয় স্কুলশিক্ষক আবুল বাশার বলেন, অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা রোধে পথচারীদের ফুটওভারব্রিজ ব্যবহারে উৎসাহিত করা জরুরি। জনসাধারণের মধ্যে যত বেশি সচেতনতাবোধ সৃষ্টি হবে তত বেশি ইতিবাচক দিকগুলোই সামনে আসবে। বিশেষ করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষার্থীদের সচেতন করা খুবই জরুরি।

বাসচালক সোহেল মিয়া বলেন, ‘এই মোড়ে আমাদের গাড়ি চালাতে বেশ সচেতন থাকতে হয়। মনে ভয় কাজ করে, কে, কখন, কীভাবে দৌড়ে গাড়ির নিচে এসে পড়েন? তাই এই মোড় অতিক্রম করতে বেশ সময়ও লেগে যায় আমাদের।’

ফুটওভারব্রিজ ব্যবহার না করে ঝুঁকি নিয়ে মহাসড়ক পার হওয়ার কারণ জানতে চাইলে নজরুল ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থী তারেক, রিয়াদ ও তানিয়া বলেন, ‘ফুটওভার ব্রিজ কেউ ব্যবহার করে না। সবাই নিচে দিয়ে চলাচল করে তাই আমরাও এভাবে রাস্তা পার হই।’

চল্লিশোর্ধ্ব পথচারী এমদাদুল হক বলেন, ব্রিজে ওঠা-নামা করতে অনেক কষ্ট হয়। তাই ঝুঁকি নিয়েই রাস্তা পারাপার হই।

বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগ, ত্রিশাল উপজেলা শাখার সভাপতি স্বপন সরকার বলেন, ‘এই ফুটওভারব্রিজের কাছেই নিয়মিত পুলিশ মানুষের নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকে। তবে তাঁদের এই বিষয়ে কখনো দেখিনি মানুষকে সচেতন করতে বা ফুটওভারব্রিজ ব্যবহারে বাধ্য করতে।’

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আক্তারুজ্জামান বলেন, ‘আমরা নিয়মিত ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করছি। অসচেতনতার জন্যই এমনটি ঘটছে। এ ক্ষেত্রে জনগণকে আরও সচেতন হতে হবে। আমরা এই বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে আরও জোরালো পদক্ষেপ নেব।’

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩ আঙ্গর টিভি