1. najmush71@gmail.com : admin : Najmush Shakeer
  2. munir2002lubnan@gmail.com : Munirul Huq Khan : Munirul Huq Khan
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:৩৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
নির্বাচনে অংশ নেওয়া জাতীয় পার্টির নিজস্ব ইচ্ছা: প্রেস সচিব নোয়াখালীতে এক হাজারের বেশি শিক্ষককে কারণ দর্শানোর নোটিশ চিড়িয়াখানায় খাঁচার বাইরে সিংহ, নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা কর্তৃপক্ষের আজ আসছে না এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, খালেদা জিয়ার লন্ডন যাত্রা পেছাল জোবাইদা রহমানকে নিতে বিমানবন্দরে পৌঁছেছে গাড়িবহর গৌরীপুর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়কে’র দায়িত্ব পেলেন শহীদ গণহারে বদলি আদেশের পর শিক্ষকদের আন্দোলন স্থগিত স্কুলের তালা ভেঙে প্রাথমিকের পরীক্ষা নিলেন ইউএনও ইন্টারনেট বন্ধ করে গণহত্যা : জয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা সপ্তাহে তিনদিন বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে চলবে বিমান বাংলাদেশের ফ্লাইট

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য
দেখি শিক্ষার্থীরা এআই দিয়ে পরীক্ষা দিচ্ছে, প্রিন্সিপাল বসে চা খাচ্ছেন

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৫

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যক্রমের সঙ্গে শিল্প খাতের কোনো সংযোগ নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ এস এম আমানুল্লাহ। তাঁর মতে, ‘এ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী নয়, পরীক্ষার্থী তৈরি করছে।’

অভিজ্ঞতার আলোকে তিনি বলেন, সম্প্রতি ঢাকার এক কলেজে পরিদর্শনে গিয়ে এমনও দেখা গেছে, শিক্ষার্থীরা পরীক্ষার হলে বসে এআই ব্যবহার করে পরীক্ষা দিচ্ছে। প্রিন্সিপাল বসে চা খাচ্ছেন।

আজ রোববার সকালে রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ৩৬৫ দিন’শীর্ষক সংলাপে উপাচার্য এ এস এম আমানুল্লাহ এ কথা বলেন। সংলাপ আয়োজন করেছে বেসরকারি গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)।

সংলাপে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বলেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা পদ্ধতি ও পাঠ্যক্রমে শিক্ষা ও শিল্পের সংযোগ প্রায় শূন্য। তারপরও এটা নিয়ে কেউ কথা বলেন না। কারণ, দেশে বড় বড় কোম্পানিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করা শিক্ষার্থীর প্রয়োজন আছে। এসব শিক্ষার্থী দক্ষ নন, তাঁদের উচ্চাকাঙ্ক্ষাও কম। এ জন্য তাঁদের সহজে ম্যানিপুলেট করা যায়। দীর্ঘ সময় ধরে তাঁদের ব্যবহার করা যায়।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষাপদ্ধতির দুর্বলতা প্রসঙ্গে এ এস এম আমানুল্লাহ বলেন, এখানে পদার্থ বিজ্ঞানের শিক্ষক দর্শনের কোর্সের নম্বর ইনপুট করেন। ল্যাব নেই এমন অনার্স-মাস্টার্সের কলেজেও রসায়ন, পদার্থ আর জীববিজ্ঞানের পরীক্ষায় ১০০ নম্বর দেওয়া হয়। অনেক কলেজে ল্যাব থাকলেও সেখানে কোনো কাজ হয় না।

উপাচার্য বলেন, সম্প্রতি ঢাকার এক কলেজে গিয়ে দেখা গেছে, শিক্ষার্থীরা মুঠোফোনে এআই ব্যবহার করে পরীক্ষা দিচ্ছে। আর প্রিন্সিপাল চুপচাপ বসে চা খাচ্ছেন। তিনি আরও বলেন, এমন ভয়াবহ অবস্থা চলছে, দায়িত্বশীল শিক্ষক খুঁজে পাওয়া কঠিন। ১০ জন শিক্ষকের মধ্যে তিনটি করে গ্রুপ।

সিপিডির সংলাপে উপস্থিত ছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স প্রমুখ। সংলাপে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩ আঙ্গর টিভি