1. najmush71@gmail.com : admin : Najmush Shakeer
  2. munir2002lubnan@gmail.com : Munirul Huq Khan : Munirul Huq Khan
সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:০৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
রোজা ও পূজা নিয়ে মন্তব্য: জামায়াত প্রার্থী শিশির মনিরের বিরুদ্ধে মামলা বায়তুল মোকাররমের সৌন্দর্যবর্ধন ও আধুনিকায়নে ১৯৯ কোটি টাকার প্রকল্প জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ আটক স্বাস্থ্যের ডিজির সঙ্গে তর্ক, নিঃর্শত ক্ষমা চাইলেন ময়মনসিংহের সেই চিকিৎসক চলতি সপ্তাহের মধ্যেই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা : ইসি সানাউল্লাহ কুকুরছানা হত্যা মামলায় সেই নিশির জামিন সাজসজ্জার নামে রাষ্ট্রের ক্ষতি, দুদকের জালে সাবেক রাষ্ট্রপতি হামিদ আগারগাঁওয়ে মোবাইল ব্যবসায়ীদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ ধর্মের নামে দেশে বিভাজনের চেষ্টা চলছে : মির্জা ফখরুল কওমি মাদরাসার সনদধারীরা এখন থেকে কাজি হতে পারবেন: আসিফ নজরুল

কলকাতায় রাজনৈতিক কার্যালয় খুলেছে আ.লীগ

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ৮ আগস্ট, ২০২৫

বাংলাদেশে কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া আওয়ামী লীগ কলকাতার একটি বাণিজ্যিক কমপ্লেক্সে রাজনৈতিক কার্যালয় খুলেছে। সেখানে দলের নেতাকর্মীরা নিয়মিত যাতায়াত করছেন। খবর বিবিসি বাংলার।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সেখানে যাতায়াতকারী অনেকেই এক বছর আগেও বাংলাদেশের অন্যতম ক্ষমতাধর রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ছিলেন। তারা আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনগুলোর শীর্ষ বা মধ্যম পর্যায়ের নেতা। যেই বাণিজ্যিক কমপ্লেক্সে তারা কয়েক মাস ধরে যাতায়াত করছেন, সেখানেই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তাদের ‘দলীয় দপ্তর’ খুলেছে।

এতে বলা হয়, আওয়ামী লীগের এই পার্টি অফিসটি একেবারেই নতুন। এর আগে, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা বাংলাদেশ ছাড়ার পর কয়েক মাস ধরে ভারতে অবস্থানরত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ছোটখাটো বৈঠক বা দলীয় দপ্তরের কার্যক্রম নিজেদের বাসাবাড়িতেই পরিচালনা করতেন। বড় আকারের বৈঠকের জন্য অবশ্য ভাড়া নিতে হতো কোনো রেস্তোরাঁ বা ব্যাঙ্কোয়েট হল। তাই একটি স্থায়ী ‘পার্টি অফিস’-এর প্রয়োজনীয়তা ছিল বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের নেতারা।

বিবিসি বলছে, বাণিজ্যিক পরিসরটির পেছনের দিকের ভবনের অষ্টম তলায় লিফট দিয়ে উঠে বাঁ দিকে গেলেই সারিবদ্ধভাবে পাওয়া যায় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের দপ্তর। করিডোরের দুপাশে হালকা বাদামি রঙের একের পর এক দরজা। সেখানেই একটি দরজার আড়ালে রয়েছে আওয়ামী লীগের পার্টি অফিস। প্রায় ৫০০ থেকে ৬০০ বর্গফুটের এই ঘরটিতে উঁকি দিলেও বোঝা যাবে না, এর সঙ্গে আওয়ামী লীগের কোনো সম্পর্ক আছে। ঘরের বাইরে বা ভেতরে কোথাও নেই সাইনবোর্ড, শেখ হাসিনার ছবি বা শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি।

বিবিসি বাংলাকে এক আওয়ামী লীগ নেতা জানান, বঙ্গবন্ধু বা নেত্রীর কোনো ছবি কিংবা সাইনবোর্ড ইচ্ছাকৃতভাবেই রাখা হয়নি, যাতে ঘরটির পরিচয় প্রকাশ না পায়। এমনকি দলীয় দপ্তরের সাধারণ ফাইলপত্রও এখানে রাখা হয় না। মূলত নিয়মিত দেখা-সাক্ষাৎ ও বৈঠকের জন্যই একটি জায়গার প্রয়োজন ছিল, আর সেটি এখানে পাওয়া গেছে। তিনি বলেন, একে ‘পার্টি অফিস’ বলা হলেও আসলে এটি একটি বাণিজ্যিক অফিস। আগে যে সংস্থা এখানে কাজ করত, তাদের ফেলে যাওয়া চেয়ার-টেবিলসহ সব আসবাবই এখন ব্যবহার করা হচ্ছে।

তিনি আরও জানান, ৩০-৩৫ জনের বৈঠক এই দপ্তরেই করা যায়, যদিও একটু ঘেঁষাঘেঁষি করে বসতে হয়। ছোটখাটো বৈঠক বিভিন্ন নেতার বাসায় এখনো হয়। তবে বড় ধরনের বৈঠকের জন্য, যেখানে দুই শতাধিক নেতাকর্মীর উপস্থিতি প্রয়োজন হয়, সাধারণত কোনো ব্যাঙ্কয়েট হল বা রেস্তোরাঁর একটি অংশ ভাড়া করা হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩ আঙ্গর টিভি