1. najmush71@gmail.com : admin : Najmush Shakeer
  2. munir2002lubnan@gmail.com : Munirul Huq Khan : Munirul Huq Khan
সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:১৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
রোজা ও পূজা নিয়ে মন্তব্য: জামায়াত প্রার্থী শিশির মনিরের বিরুদ্ধে মামলা বায়তুল মোকাররমের সৌন্দর্যবর্ধন ও আধুনিকায়নে ১৯৯ কোটি টাকার প্রকল্প জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ আটক স্বাস্থ্যের ডিজির সঙ্গে তর্ক, নিঃর্শত ক্ষমা চাইলেন ময়মনসিংহের সেই চিকিৎসক চলতি সপ্তাহের মধ্যেই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা : ইসি সানাউল্লাহ কুকুরছানা হত্যা মামলায় সেই নিশির জামিন সাজসজ্জার নামে রাষ্ট্রের ক্ষতি, দুদকের জালে সাবেক রাষ্ট্রপতি হামিদ আগারগাঁওয়ে মোবাইল ব্যবসায়ীদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ ধর্মের নামে দেশে বিভাজনের চেষ্টা চলছে : মির্জা ফখরুল কওমি মাদরাসার সনদধারীরা এখন থেকে কাজি হতে পারবেন: আসিফ নজরুল

বিদেশে গুপ্ত হস্তক্ষেপের অপরাধী ভারত : কানাডার গোয়েন্দা সংস্থা

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫

ভারতকে ‘বিদেশি হস্তক্ষেপকারী দেশ’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে কানাডার শীর্ষ গোয়েন্দা সংস্থা কানাডিয়ান সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স সার্ভিস (সিএসআইএস)। বুধবার প্রকাশিত সংস্থাটির এক বার্ষিক প্রতিবেদনে এই অভিযোগ তোলা হয়েছে। এমন এক সময়ে প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হলো, যখন জি-৭ সম্মেলনে কানাডা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী দুদেশের মধ্যে সম্পর্ক পুনঃস্থাপনে সম্মত হয়েছেন।

দ্য ইকোনমিক টাইমসের খবরে বলা হয়, মার্ক কার্নি এবং নরেন্দ্র মোদি আলবার্টায় অনুষ্ঠিত জি-৭ সম্মেলনে বৈঠক করেন এবং উভয় দেশ তাদের পূর্বে প্রত্যাহার করা শীর্ষ কূটনীতিকদের পুনর্বহালের সিদ্ধান্ত নেয়। তবে মোদিকে আমন্ত্রণ জানানোর ঘটনায় কানাডায় বসবাসরত শিখ সম্প্রদায়ের একাংশের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।

দুই দেশের সম্পর্কে টানাপড়েন শুরু হয় ২০২৩ সালের ১৮ জুন, যখন কানাডায় শিখ নেতা হারদীপ সিং নিঝ্জার হত্যার জন্য ভারতের সরকারকে অভিযুক্ত করেছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। ভারত শুরু থেকেই এই অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে এবং পাল্টা অভিযোগ করেছে, কানাডা শিখ বিচ্ছিন্নতাবাদীদের জন্য নিরাপদ আশ্রয়স্থল।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতের কর্মকাণ্ডে ট্রান্সন্যাশনাল রিপ্রেশন বা আন্তর্জাতিকভাবে বিরোধীদের দমন নীতির প্রবল প্রভাব রয়েছে। এতে আরও বলা হয়েছে, চীন কানাডার জন্য সবচেয়ে বড় গোয়েন্দা হুমকি, তবে রাশিয়া, ইরান ও পাকিস্তানকেও উল্লেখ করা হয়েছে।

সিএসআইএস-এর ভাষায়, ভারতীয় কর্মকর্তারা এবং তাদের কানাডাভিত্তিক প্রতিনিধি বা ‘প্রক্সি এজেন্ট’রা কানাডার রাজনৈতিক অঙ্গন এবং প্রবাসী ভারতীয় কমিউনিটিকে প্রভাবিত করতে সক্রিয়। তারা কানাডার নীতিকে ভারতের স্বার্থের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ করতে চায়, বিশেষ করে খালিস্তান-সম্পর্কিত বিষয়ে।

এছাড়াও রয়্যাল কানাডিয়ান মাউন্টেড পুলিশ (আরসিএমপি) জানিয়েছে, তারা ২০২৩ সালের অক্টোবর পর্যন্ত খালিস্তানপন্থি অন্তত ১২ জন শিখ নেতার বিরুদ্ধে হুমকির তথ্য পেয়েছে।

তবে এ প্রতিবেদন প্রকাশের সময় পর্যন্ত কানাডায় নিযুক্ত ভারতীয় হাই কমিশন এবং চীনা দূতাবাস এ ব্যাপারে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩ আঙ্গর টিভি