1. najmush71@gmail.com : admin : Najmush Shakeer
  2. munir2002lubnan@gmail.com : Munirul Huq Khan : Munirul Huq Khan
সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:১৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
রোজা ও পূজা নিয়ে মন্তব্য: জামায়াত প্রার্থী শিশির মনিরের বিরুদ্ধে মামলা বায়তুল মোকাররমের সৌন্দর্যবর্ধন ও আধুনিকায়নে ১৯৯ কোটি টাকার প্রকল্প জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ আটক স্বাস্থ্যের ডিজির সঙ্গে তর্ক, নিঃর্শত ক্ষমা চাইলেন ময়মনসিংহের সেই চিকিৎসক চলতি সপ্তাহের মধ্যেই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা : ইসি সানাউল্লাহ কুকুরছানা হত্যা মামলায় সেই নিশির জামিন সাজসজ্জার নামে রাষ্ট্রের ক্ষতি, দুদকের জালে সাবেক রাষ্ট্রপতি হামিদ আগারগাঁওয়ে মোবাইল ব্যবসায়ীদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ ধর্মের নামে দেশে বিভাজনের চেষ্টা চলছে : মির্জা ফখরুল কওমি মাদরাসার সনদধারীরা এখন থেকে কাজি হতে পারবেন: আসিফ নজরুল

সাফের সেরা গোলরক্ষক বাংলাদেশের জিকো

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ৫ জুলাই, ২০২৩

সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে স্বপ্নযাত্রা সেমিফাইনালে শেষ হলেও এবার দুর্দান্ত খেলেছে বাংলাদেশ। গত কয়েক বছরে এমন পারফরম্যান্সের দেখা মেলেনি জামাল ভূঁইয়া-তপু বর্মণদের খেলায়। সাফের ১৪তম সংস্করণে ফাইনালে খেলতে না পারলেও সমর্থকদের হৃদয় জয় করেছেন খেলোয়াড়েরা।

বাংলাদেশের এমন পারফরম্যান্সের অন্যতম অবদান আনিসুর রহমান জিকোর, যিনি গোলবারের নিচে আস্থার প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছেন। সাবেক দুই গোলরক্ষক আমিনুল হক ও বিপ্লব ভট্টাচার্যের বিদায়ের পর নিজেকে তাঁদের যোগ্য উত্তরসূরি হিসেবে প্রমাণ করেছেন তিনি।

কয়েক বছর ধরেই আস্থার প্রতীক হয়ে ওঠা জিকো সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে অবিশ্বাস্য ছন্দে ছিলেন, যার পুরস্কার হিসেবে টুর্নামেন্টের বাকি গোলরক্ষকদের পেছনে ফেলে সেরা গোলরক্ষক হয়েছেন তিনি। এমনকি চ্যাম্পিয়ন ভারতের গোলরক্ষক গুরপ্রীত সিং সান্ধুরও দুর্দান্ত পারফরম্যান্স জিকোকে পেছনে ফেলতে পারেনি। পুরো টুর্নামেন্টে সুনীল ছেত্রী দুর্দান্ত খেললও সেমিফাইনাল ও ফাইনালের নায়ক ছিলেন সান্ধুই।

জিকোর অবিশ্বাস্য পারফরম্যান্সেই ১৪ বছর পর সাফের সেমিফাইনালে ওঠে বাংলাদেশ। সর্বশেষ ২০০৯ সালে সেমিতে খেলেছিল বাংলাদেশ। সেমিতে কুয়েতের বিপক্ষে ১০৭ মিনিটে গোল হজম করার আগে-পরে ‘চীনের মহাপ্রাচীর’ হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন বাংলাদেশের গোলবারের নিচে। সেমির ম্যাচে কমপক্ষে প্রতিপক্ষের ৭টি প্রচেষ্টা প্রতিহত করেছেন তিনি। এর মধ্যে দু-একটি নিশ্চিত গোল ছিল। গ্রুপ পর্বের ম্যাচেও এমন কিছু দুর্দান্ত সেভ করেছেন তিনি। তাঁর সেভগুলো দলীয় পারফরম্যান্সে শেষ পর্যন্ত কাজে না দিলেও ব্যক্তিগত পুরস্কার পেতে কাজে দিয়েছে।

সেমিফাইনালের ম্যাচ নিয়ে বেশ আত্মবিশ্বাসী ছিলেন জিকো। তাঁর বিশ্বাস ছিল খেলা টাইব্রেকারে যাবে। কিন্তু ১০৭ মিনিটের গোল সব শেষ করে দেয়। তিনি বলেছেন, ‘আমার শুরু থেকেই বিশ্বাস ছিল যে আমরা গোল খাব না, ম্যাচটা টাইব্রেকে যাবে। ৯৯ মিনিটে যখন আমি সেভ করলাম, তখনই আমার বিশ্বাস ঢুকে গেল, ম্যাচটা টাইব্রেকারে যাবে, সেখানে আমি শতভাগ দেব। কিন্তু হলো না, আমরা আবারও শেষ সময়ে গোল খেয়ে বসলাম।’

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩ আঙ্গর টিভি