1. najmush71@gmail.com : admin : Najmush Shakeer
  2. munir2002lubnan@gmail.com : Munirul Huq Khan : Munirul Huq Khan
সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:১৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
রোজা ও পূজা নিয়ে মন্তব্য: জামায়াত প্রার্থী শিশির মনিরের বিরুদ্ধে মামলা বায়তুল মোকাররমের সৌন্দর্যবর্ধন ও আধুনিকায়নে ১৯৯ কোটি টাকার প্রকল্প জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ আটক স্বাস্থ্যের ডিজির সঙ্গে তর্ক, নিঃর্শত ক্ষমা চাইলেন ময়মনসিংহের সেই চিকিৎসক চলতি সপ্তাহের মধ্যেই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা : ইসি সানাউল্লাহ কুকুরছানা হত্যা মামলায় সেই নিশির জামিন সাজসজ্জার নামে রাষ্ট্রের ক্ষতি, দুদকের জালে সাবেক রাষ্ট্রপতি হামিদ আগারগাঁওয়ে মোবাইল ব্যবসায়ীদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ ধর্মের নামে দেশে বিভাজনের চেষ্টা চলছে : মির্জা ফখরুল কওমি মাদরাসার সনদধারীরা এখন থেকে কাজি হতে পারবেন: আসিফ নজরুল

প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের কাছে ভাড়া!

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ১১ আগস্ট, ২০২১

টাঙ্গাইলের ঘাটাইল পৌরসভা এলাকার চান্দসী গ্রামে প্রতিষ্ঠিত প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়টি বিদ্যুৎ বিভাগের একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের কাছে ভাড়া দেয়া হয়েছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান বিদ্যালয়ের মাঠ ও কক্ষে বিদ্যুতের সরঞ্জাম গুদামজাত করেছে। বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বলছেন, করোনার কারণে বিদ্যালয় বন্ধ থাকায় কোনো আয় নাই। তাই সরকারকে বাৎসরিক ভাড়ার টাকা যোগাতে বিদ্যালয় ভাড়া দিতে হয়েছে।

স্থানীয় প্রশাসন ও বিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, সরকারের কাছ থেকে ২৪ শতাংশ খাস জমি লিজ নিয়ে ২০০৩ সালে প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়। দৃষ্টি প্রতিবন্ধী রফিকুল বারী খান বিদ্যালয়টির প্রতিষ্ঠাতা। বর্তমানে তিনি বিদ্যালয়টির চেয়ারম্যানের দায়িত্বে পালন করছেন। তার বাড়ি উপজেলার মাইজবাড়ি গ্রামে। করোনা সংক্রমণের পূর্বে বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ছিল ৫৪জন। বিদ্যালয়টিতে বর্তমানে কর্মরত শিক্ষক ৪জন।

ভাড়া দেওয়া বিষয়ে বিদ্যালয়ের চেয়ারম্যান রফিকুল বারী খান জানান, করোনা সংক্রমণের কারণে দীর্ঘদিন ধরে বিদ্যালয় বন্ধ। শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে কোনো টাকা আসছে না। শিক্ষকদের বেতন-ভাতা ছাড়াও সরকারকে জমির লিজমানি বাবদ বছরে ৫০হাজার টাকা পরিশোধ করতে হয়। তাই প্রতিষ্ঠানটি বাঁচিয়ে রাখার স্বার্থে বাধ্য হয়ে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাছে গত জুন মাসে মাসিক ৯ হাজার টাকায় ভাড়া দিয়েছি।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বিদ্যালয়ের দুটি কক্ষসহ প্রাচীর বেষ্ঠিত মাঠে বিদ্যুতের ট্রান্সফরমার, তারের কয়েল, লম্বা বাঁশসহ বিভিন্ন বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম রাখা আছে।

কথা হয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের স্থানীয় প্রতিনিধি আলম মিয়ার সাথে। তিনি জানান, সেন্ট্রাল প্রকল্প (জোন-২) ময়মনসিংহের আওতায় ঘাটাইলে বিদ্যুৎ বিভাগের লাইন উন্নয়নের কাজ চলছে। প্রকল্পের কাজের যাবতীয় বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম রাখার জন্য তারা এই বিদ্যালয় ভবন ভাড়া নিয়েছেন।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফারজানা ইয়াসমিন বলেন, সরকারের অনুমতি ছাড়া লিজকৃত জমি অন্য কোনো কাজে ব্যবহার করা যাবে না। প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় যদি লিজের শর্ত ভঙ্গ করে থাকে তবে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩ আঙ্গর টিভি