1. najmush71@gmail.com : admin : Najmush Shakeer
  2. munir2002lubnan@gmail.com : Munirul Huq Khan : Munirul Huq Khan
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:২৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
নির্বাচনে অংশ নেওয়া জাতীয় পার্টির নিজস্ব ইচ্ছা: প্রেস সচিব নোয়াখালীতে এক হাজারের বেশি শিক্ষককে কারণ দর্শানোর নোটিশ চিড়িয়াখানায় খাঁচার বাইরে সিংহ, নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা কর্তৃপক্ষের আজ আসছে না এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, খালেদা জিয়ার লন্ডন যাত্রা পেছাল জোবাইদা রহমানকে নিতে বিমানবন্দরে পৌঁছেছে গাড়িবহর গৌরীপুর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়কে’র দায়িত্ব পেলেন শহীদ গণহারে বদলি আদেশের পর শিক্ষকদের আন্দোলন স্থগিত স্কুলের তালা ভেঙে প্রাথমিকের পরীক্ষা নিলেন ইউএনও ইন্টারনেট বন্ধ করে গণহত্যা : জয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা সপ্তাহে তিনদিন বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে চলবে বিমান বাংলাদেশের ফ্লাইট

কলমাকান্দায় ‘ঐতিহাসিক নাজিরপুর যুদ্ধ দিবস’ পালিত

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ২৬ জুলাই, ২০২১

নেত্রকোনার কলমাকান্দায় শহীদ সাত বীর মুক্তিযোদ্ধার স্মরণে ‘ঐতিহাসিক নাজিরপুর যুদ্ধ দিবস’ পালিত হয়েছে। সোমবার (২৬ জুলাই) সকালে জেলা প্রশাসন, উপজেলা প্রশাসন ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদের যৌথ উদ্যোগে এ দিনটি পালন করা হয়।

কর্মসূচির অংশ হিসেবে সকাল ১০টায় নাজিরপুর স্মৃতিসৌধ ও সীমান্তবর্তী ফুলবাড়ি এলাকায় সাত শহীদের সমাধিতে গার্ড অব অনার এবং পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। পরে অনুষ্ঠিত হয় বিশেষ দোয়া ও প্রার্থনা। এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মানু মজুমদার।

অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, জেলা প্রশাসক কাজি মো. আবদুর রহমান, পুলিশ সুপার মো. আকবর আলী মুন্সী, কলমাকান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সোহেল রানা, সহকারী কমিশনার (ভূমি) অমিত রায়, দুর্গাপুর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার শারমীন সুলতানা নেলী, কলমাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আবদুল আহাদ খান, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার নুরুল আমীন, কলমাকান্দা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা চন্দন বিশ্বাস, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক পলাশ বিশ্বাস প্রমুখ।

বীর মুক্তিযোদ্ধা চন্দন বিশ্বাস জানান, ১৯৭১ সালের ২৬ জুলাই সকালে দুর্গাপুরের বিরিশিরি থেকে কলমাকান্দায় পাক হানাদার ক্যাম্পে পাকিস্তানিদের যাওয়ার খবর পান বীর মুক্তিযোদ্ধারা। পরিকল্পনা অনুযায়ী কমান্ডার নাজমুল হক তারার নেতৃত্বে টাইগার কোম্পানির ৪০ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা তিনটি দলে বিভক্ত হয়ে নাজিরপুর বাজারের সব কয়টি প্রবেশ পথে অ্যাম্বুস করেন। দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পর পাকবাহিনী না আসায় তাদের অ্যাম্বুস প্রত্যাহার করে নিজ ক্যাম্পের যাওয়ার পথে নাজিরপুর কাচারির কাছে পাক হানাদার বাহিনী মুক্তিযোদ্ধাদের ওপর অতর্কিতে গুলি বর্ষণ শুরু করে। এ সময় মুক্তিযোদ্ধারাও পাল্টা গুলি করতে থাকলে এক পর্যায়ে সাত মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন।

শহীদ মুক্তিযোদ্ধারা হলেন, নেত্রকোনার আবদুল আজিজ ও মো. ফজলুল হক, ময়মনসিংহের মুক্তাগাছার মো. ইয়ার মামুদ, ভবতোষ চন্দ্র দাস, মো. নূরুজ্জামান, দ্বিজেন্দ্র চন্দ্র বিশ্বাস ও জামালপুরের মো. জামাল উদ্দিন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩ আঙ্গর টিভি