1. najmush71@gmail.com : admin : Najmush Shakeer
  2. munir2002lubnan@gmail.com : Munirul Huq Khan : Munirul Huq Khan
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:৩৯ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
রোজা ও পূজা নিয়ে মন্তব্য: জামায়াত প্রার্থী শিশির মনিরের বিরুদ্ধে মামলা বায়তুল মোকাররমের সৌন্দর্যবর্ধন ও আধুনিকায়নে ১৯৯ কোটি টাকার প্রকল্প জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ আটক স্বাস্থ্যের ডিজির সঙ্গে তর্ক, নিঃর্শত ক্ষমা চাইলেন ময়মনসিংহের সেই চিকিৎসক চলতি সপ্তাহের মধ্যেই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা : ইসি সানাউল্লাহ কুকুরছানা হত্যা মামলায় সেই নিশির জামিন সাজসজ্জার নামে রাষ্ট্রের ক্ষতি, দুদকের জালে সাবেক রাষ্ট্রপতি হামিদ আগারগাঁওয়ে মোবাইল ব্যবসায়ীদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ ধর্মের নামে দেশে বিভাজনের চেষ্টা চলছে : মির্জা ফখরুল কওমি মাদরাসার সনদধারীরা এখন থেকে কাজি হতে পারবেন: আসিফ নজরুল

কলমাকান্দায় ‘ঐতিহাসিক নাজিরপুর যুদ্ধ দিবস’ পালিত

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ২৬ জুলাই, ২০২১

নেত্রকোনার কলমাকান্দায় শহীদ সাত বীর মুক্তিযোদ্ধার স্মরণে ‘ঐতিহাসিক নাজিরপুর যুদ্ধ দিবস’ পালিত হয়েছে। সোমবার (২৬ জুলাই) সকালে জেলা প্রশাসন, উপজেলা প্রশাসন ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদের যৌথ উদ্যোগে এ দিনটি পালন করা হয়।

কর্মসূচির অংশ হিসেবে সকাল ১০টায় নাজিরপুর স্মৃতিসৌধ ও সীমান্তবর্তী ফুলবাড়ি এলাকায় সাত শহীদের সমাধিতে গার্ড অব অনার এবং পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। পরে অনুষ্ঠিত হয় বিশেষ দোয়া ও প্রার্থনা। এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মানু মজুমদার।

অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, জেলা প্রশাসক কাজি মো. আবদুর রহমান, পুলিশ সুপার মো. আকবর আলী মুন্সী, কলমাকান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সোহেল রানা, সহকারী কমিশনার (ভূমি) অমিত রায়, দুর্গাপুর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার শারমীন সুলতানা নেলী, কলমাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আবদুল আহাদ খান, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার নুরুল আমীন, কলমাকান্দা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা চন্দন বিশ্বাস, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক পলাশ বিশ্বাস প্রমুখ।

বীর মুক্তিযোদ্ধা চন্দন বিশ্বাস জানান, ১৯৭১ সালের ২৬ জুলাই সকালে দুর্গাপুরের বিরিশিরি থেকে কলমাকান্দায় পাক হানাদার ক্যাম্পে পাকিস্তানিদের যাওয়ার খবর পান বীর মুক্তিযোদ্ধারা। পরিকল্পনা অনুযায়ী কমান্ডার নাজমুল হক তারার নেতৃত্বে টাইগার কোম্পানির ৪০ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা তিনটি দলে বিভক্ত হয়ে নাজিরপুর বাজারের সব কয়টি প্রবেশ পথে অ্যাম্বুস করেন। দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পর পাকবাহিনী না আসায় তাদের অ্যাম্বুস প্রত্যাহার করে নিজ ক্যাম্পের যাওয়ার পথে নাজিরপুর কাচারির কাছে পাক হানাদার বাহিনী মুক্তিযোদ্ধাদের ওপর অতর্কিতে গুলি বর্ষণ শুরু করে। এ সময় মুক্তিযোদ্ধারাও পাল্টা গুলি করতে থাকলে এক পর্যায়ে সাত মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন।

শহীদ মুক্তিযোদ্ধারা হলেন, নেত্রকোনার আবদুল আজিজ ও মো. ফজলুল হক, ময়মনসিংহের মুক্তাগাছার মো. ইয়ার মামুদ, ভবতোষ চন্দ্র দাস, মো. নূরুজ্জামান, দ্বিজেন্দ্র চন্দ্র বিশ্বাস ও জামালপুরের মো. জামাল উদ্দিন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩ আঙ্গর টিভি