1. najmush71@gmail.com : admin : Najmush Shakeer
  2. munir2002lubnan@gmail.com : Munirul Huq Khan : Munirul Huq Khan
শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:১৯ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
চিড়িয়াখানায় খাঁচার বাইরে সিংহ, নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা কর্তৃপক্ষের আজ আসছে না এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, খালেদা জিয়ার লন্ডন যাত্রা পেছাল জোবাইদা রহমানকে নিতে বিমানবন্দরে পৌঁছেছে গাড়িবহর গৌরীপুর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়কে’র দায়িত্ব পেলেন শহীদ গণহারে বদলি আদেশের পর শিক্ষকদের আন্দোলন স্থগিত স্কুলের তালা ভেঙে প্রাথমিকের পরীক্ষা নিলেন ইউএনও ইন্টারনেট বন্ধ করে গণহত্যা : জয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা সপ্তাহে তিনদিন বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে চলবে বিমান বাংলাদেশের ফ্লাইট খালেদা জিয়ার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠাতে সম্মতি কাতারের বাংলাদেশি যুবককে গুলি করে মারল বিএসএফ

নেত্রকোনায় এলজিএসপির কাজে অনিয়মের অভিযোগ

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২১

নেত্রকোনার দুর্গাপুরে কাকৈরগড়া ইউনিয়নের এলজিএসপি-৩ প্রকল্পের সড়ক নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। ওই ইউনিয়নের পূর্ব বিলাশপুর জামে মসজিদ সংলগ্ন নির্মিত সড়কটির কাজ সম্প্রতি শেষ করা হয়েছে।

রাস্তাটি সংস্কারে এলজিএসপি-৩ (লোকাল গভর্ন্যান্স সাপোর্ট প্রজেক্ট) প্রকল্পের অর্থায়নে ২০১৯-২০ অর্থবছরে বরাদ্দ দেয়া হয় দুই লাখ টাকা।

সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, ওই রাস্তাটির প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতির ছিলেন ইউপি সদস্য মো. শফিকুল ইসলাম। বরাদ্দ অনুসারে কাজে উন্নতমানের সামগ্রী ব্যবহারের কথা থাকলেও অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। নিম্নমানের বালু সরবরাহসহ ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ তোলেন স্থানীয়রা। সড়কের বক্স কাটার পর বালু ফিলিং না করেই কোথাও ৬ ইঞ্চি, কোথাও ৭ ইঞ্চি ফাঁকা করে ব্রিক ফ্লাট সলিং করা হয়েছে। মাটি আর বালু মিশিয়ে রাস্তার কাজ পুরোটাই নির্মাণ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।

প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি ও ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ওই রাস্তার বরাদ্দ অনুসারে কাজ করা হচ্ছে। ব্রিক ফ্লাট সলিং বসানোর কাজটি পাতলা করে হয়তো মিস্ত্রি বসিয়েছে। এ বিষয়টি আমি দেখছি, তবে এছাড়া আর কোনো অনিয়ম আছে বলে আমি মনে করিনা।

কাকৈরগড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মীর নুর মোহাম্মদ এইচবিবির রাস্তার কাজটি বাস্তবায়ন করার কথা থাকলেও প্রকল্প কমিটির সভাপতি শফিকুল ইসলাম তড়িগড়ি করে কাজ শেষ করার চেষ্টা করছেন। অনিয়মের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, অনিয়মের খবর আপনাদের মাধ্যমেই জানলাম। আমরা এসব কাজ করার পর অর্থ বরাদ্দ পাই। আমি ওই প্রকল্পের কাজটি পরিদর্শন করেছি।

উপজেলা সাব-অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার মো. সারওয়ার বলেন, আমি শুধু মাত্র ইস্টিমেইট করেছি। প্রকল্প বাস্তবায়নের দায়িত্ব পালন করেন সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। কোনো অনিয়ম হলে অবশ্যই আমি সরেজমিনে যাবো।

এলজিএসপির জেলা ফ্যাসিলেটর মো. মাসুদ কবির বলেন, দুই লাখ টাকা বরাদ্দের কাজটি কোটেশন আকারে ঠিকাদারের মাধ্যমে করানো হয়ে থাকে। দশ লাখ টাকার উপরের কাজ গুলি পেপার বিজ্ঞপ্তির দিয়ে ওপেন টেন্ডারের মাধ্যমে করানো হয়। পদাধিকার বলে স্থানীয় ওয়ার্ড মেম্বার এ কাজটি দেখভালের দায়িত্ব পালন করে থাকেন। এ কাজে কোনো ধরণের অনিয়মের সুযোগ নেই। যদি অনিয়ম হয়ে থাকে সরেজমিন তদন্তপূর্বক বিল বন্ধ করে দেয়া হবে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ রাজীব উল আহসান বলেন, রাস্তার কাজে কোনো অনিয়ম কিংবা নিম্নমানের উপকরণ ব্যবহার করা হলে তা তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩ আঙ্গর টিভি