1. najmush71@gmail.com : admin : Najmush Shakeer
  2. munir2002lubnan@gmail.com : Munirul Huq Khan : Munirul Huq Khan
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:৩৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
নির্বাচনে অংশ নেওয়া জাতীয় পার্টির নিজস্ব ইচ্ছা: প্রেস সচিব নোয়াখালীতে এক হাজারের বেশি শিক্ষককে কারণ দর্শানোর নোটিশ চিড়িয়াখানায় খাঁচার বাইরে সিংহ, নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা কর্তৃপক্ষের আজ আসছে না এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, খালেদা জিয়ার লন্ডন যাত্রা পেছাল জোবাইদা রহমানকে নিতে বিমানবন্দরে পৌঁছেছে গাড়িবহর গৌরীপুর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়কে’র দায়িত্ব পেলেন শহীদ গণহারে বদলি আদেশের পর শিক্ষকদের আন্দোলন স্থগিত স্কুলের তালা ভেঙে প্রাথমিকের পরীক্ষা নিলেন ইউএনও ইন্টারনেট বন্ধ করে গণহত্যা : জয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা সপ্তাহে তিনদিন বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে চলবে বিমান বাংলাদেশের ফ্লাইট

১৩ মার্চ ‘আছিয়া দিবস’ পালনের প্রস্তাব জামায়াত আমিরের

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান পাশবিক ধর্ষণের শিকার মাগুরার শিশু আছিয়ার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে দিনটিকে (১৩ মার্চ) ‘আছিয়া দিবস’ হিসেবে পালনের প্রস্তাব দিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন তিনি।

আমিরে জামায়াত বলেন, মাগুরায় বর্বর নির্যাতনের শিকার শিশু আছিয়া ইতিহাসের করুণ সাক্ষী হয়ে বৃহস্পতিবার দুপুর ১টার দিকে সারা দেশকে কাঁদিয়ে চলে গেল। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। আল্লাহ তাআলা তাকে একান্ত প্রিয় হিসেবে কবুল করুন, আমিন। মহান রবের দরবারে দোআ করি তিনি যেন আছিয়ার পিতা-মাতাসহ আপনজন নির্বিশেষে বিবেকবান দেশবাসীকে এই শোক সহ্য করার তাওফিক দান করেন।

তিনি বলেন, আছিয়ার এ করুণ পরিণতি আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিল আমাদের এ জনপদ শিশুদের জন্য কতটা অনিরাপদ। এই পাশবিক ঘটনা প্রমাণ করে আমাদের সমাজে ও মস্তিষ্কে পচন ধরেছে। অবক্ষয় হয়েছে সামাজিক মূল্যবোধের। এ মূল্যবোধের অবক্ষয় রোধ এবং মস্তিষ্কের সংশোধন এখন একান্ত জরুরি। আমাদের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য এ বাংলাদেশকে নিরাপদ ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলতে নিজ নিজ জায়গা থেকে সংশোধনের পাশাপাশি সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।

এর অংশ হিসেবে ১৩ মার্চ ‘আছিয়া দিবস’ পালন করা যেতে পারে। যার মূল উদ্দেশ্য হবে শিশুদের সুরক্ষায় মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি। এর মাধ্যমে এমন সমাজ বিনির্মাণ করতে হবে যেখানে শিশু, নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সব মানুষ থাকবে নিরাপদ।

মানুষ নামের যে পশুরা পাশবিক লালসা চরিতার্থ করতে গিয়ে নিষ্পাপ এ শিশুটির জীবনের আলো নিভিয়ে দিল আমি তাদের কঠিনতম ও সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করছি। ধর্ষকদের এ শাস্তি সর্বোচ্চ ৯০ দিনের মধ্যে কার্যকর করতে হবে। এমন শাস্তি কার্যকর করতে হবে যা দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে যুগের পর যুগ।

আসুন ব্যক্তিগত ও সামাজিকভাবে এবং সাংগঠনিক ও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে এসব অপকর্মের বিরুদ্ধে সোচ্চার হই যাতে আর কোনো আছিয়াকে এভাবে পাশবিক নির্যাতনের শিকার হয়ে প্রাণ হারাতে না হয়।

ডা. শফিকুর রহমান বলেন, এই পাশবিক ঘটনার অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত করে দোষীদেরকে দৃষ্টান্তমূলক শান্তি প্রদান এবং সেই সঙ্গে নিহত শিশুটির পরিবারকে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ প্রদান করার জন্য আমি সরকারের নিকট জোর দাবি জানাচ্ছি।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩ আঙ্গর টিভি