1. najmush71@gmail.com : admin : Najmush Shakeer
  2. munir2002lubnan@gmail.com : Munirul Huq Khan : Munirul Huq Khan
শুক্রবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:২৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
‘অপমানিত বোধ করছেন’ রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন, নির্বাচনের পর পদত্যাগ করতে চান ৩২ ঘণ্টা পর গর্ত থেকে উদ্ধার হওয়া শিশু সাজিদ মারা গেছে পরীক্ষা বন্ধ-বিদ্যালয়ে তালা : জড়িতদের বিরুদ্ধে আসছে কঠোর ব্যবস্থা তফসিল ঘোষণা করায় নির্বাচন কমিশনকে প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা মেট্রোরেলের ভ্যাট প্রত্যাহার ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ১২ ফেব্রুয়ারি ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করছেন সিইসি ঢাবির সাবেক উপাচার্য মাকসুদ কামালসহ প্রক্টরিয়াল বডি ও প্রশাসনে যাঁরা ছিলেন, তাঁদের বিচার হবে ডিজির সঙ্গে তর্কে জড়ানো চিকিৎসক আগের দায়িত্বে ফিরলেন ২৭ ঘণ্টা ধরে উদ্ধারের চেষ্টা, ৪২ ফুট খুঁড়েও সন্ধান মেলেনি শিশুটির

অভিযোগের বিষয়ে মুখ খুললেন ড. আসিফ নজরুল

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৪

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, খুবই দুঃখ ও অবাক লাগে যখন দেখি আজগুবি, ভিত্তিহীন, অকল্পনীয় তথ্য দিয়ে একজন আরেকজনের পেছনে লেগে আছে। একটা ভিডিওতে দাবি করা হয়েছে আগস্টের ৩-৪ তারিখ রাতে আমি নাকি ক্যান্টনমেন্টে (সেনানিবাসে) ছিলাম। সেখানে আর্মি অফিসারদের নিয়ে ভারতের দালালদের সঙ্গে মিটিং করেছি। আমি অবাক হয়ে যাই। মানুষের কল্পনারও একটা সীমা থাকা উচিত।

শনিবার (৩০ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস) আয়োজিত ‘স্মৃতির মিনার : গণঅভ্যুত্থান ২০২৪’ শীর্ষক সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম, লেখক ও সম্পাদক রাখাল রাহা, কবি ও অ্যাক্টিভিস্ট ফেরদৌস আরা রুমী, বাসস পরিচালনা বোর্ডের সদস্য আনোয়ার আলদীন ও নূরে আলম মাসুদ এবং রাজনৈতিক বিশ্লেষক জাহেদ উর রহমান। এতে সভাপতিত্ব করেন বাসসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক মাহবুব মোর্শেদ।

আসিফ নজরুল বলেন, ৩ আগস্ট রাতে মাহবুব মোর্শেদসহ (বাসসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক) অন্যদের সঙ্গে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে সমাবেশ করে রাত ৯টা পর্যন্ত সেখানেই ছিলাম। তারপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুলার রোডের ১৯ নম্বর বিল্ডিংয়ে ট্রিপল-ই বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক মোস্তফা মামুনের বাসায় থেকেছি। আশঙ্কা ছিল, আমাকে মেরে ফেলবে, না হলে গ্রেপ্তার করবে। আর ৪ আগস্ট সন্ধ্যার পর অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টদের একটি প্রোগ্রামে আমি অংশ নিয়েছি। যার অডিও আপনারা অনেকেই শুনেছেন। যেখানে আমি বলেছিলাম, আমাদেরকে মেরে ফেলতে পারে। কারণ, সবাই আমাদেরকে বলছে পালিয়ে যেতে। তারপর সেদিন রাতেও ঢাবি শিক্ষক মোস্তফা মামুনের বাসায় ছিলাম। সবকিছুর একটা সীমা আছে।

উপদেষ্টা আরও বলেন, আমাদের মধ্যে মতভেদ থাকবে। আমরা একজন আরেকজনের কাজের সমালোচনা করব। কিন্তু মিথ্যা কথা কেন বলব? মানুষজন আমাকে বলে আপনি ক্লিয়ার করেন (অভিযোগের বিষয়ে স্পষ্ট বক্তব্য দেন)। আমি বলি, আমি কী ক্লিয়ার করব? সত্যের কাছাকাছি থাকলে মানুষ প্রতিবাদ করে। আজগুবি গল্পের তো একটা সীমা থাকা দরকার। অবশ্য এমনটি শুধু আমার ক্ষেত্রে নয়, সবার ক্ষেত্রেই কমবেশি হচ্ছে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩ আঙ্গর টিভি