1. najmush71@gmail.com : admin : Najmush Shakeer
  2. munir2002lubnan@gmail.com : Munirul Huq Khan : Munirul Huq Khan
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:২৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
ইন্দোনেশিয়া-শ্রীলঙ্কা ও থাইল্যান্ডে বন্যায় মৃতের সংখ্যা ১৮০০ ছুঁইছুঁই লন্ডন-দিল্লি আর পিন্ডিতে বসে কোনো রাজনীতি চলবে না: সাদিক কায়েম শেখ হাসিনা দেশের অস্তিত্বে বিশ্বাস করেননি : সালাহউদ্দিন ভারতে হাসিনার অবস্থান নিয়ে জয়শঙ্কর বললেন, সিদ্ধান্ত তাকেই নিতে হবে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ফ্লাইটকে ‘ভিভিআইপি মুভমেন্ট’ ঘোষণা মাগুরায় সাব-রেজিস্ট্রি ও ভূমি অফিসে পেট্রোল বোমা, অগ্নিকাণ্ড ভারতকে বাদে বাংলাদেশ-চীনসহ কয়েকটি দেশ নিয়ে আলাদা জোট করতে চায় পাকিস্তান পাকিস্তান–আফগানিস্তান সীমান্তে তুমুল গোলাগুলি স্বৈরাচার পতন দিবস আজ নির্বাচনে অংশ নেওয়া জাতীয় পার্টির নিজস্ব ইচ্ছা: প্রেস সচিব

পদ্মা সেতু পরিচালনায় কোম্পানি হচ্ছে

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ১ জুলাই, ২০২৪

পদ্মা সেতু পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য সরকার আলাদা একটি কোম্পানি গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এটি হবে শতভাগ সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানি। এর মাধ্যমে পদ্মা সেতুর টোল আদায়সহ পরিচালনার কাজ চলবে।

আজ সোমবার মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে ‘পদ্মা ব্রিজ অপারেশন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স কোম্পানি, পিএলসি’ গঠনের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে মন্ত্রিসভা। সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্ব অনুষ্ঠিত হয় মন্ত্রিসভার বৈঠক। পরে বিকেলে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব।

২০২২ সালের ২৫ জুন বহুল কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় স্থাপনা পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ পদ্মা বহুমুখী সেতু উদ্বোধনের পর থেকে দক্ষিণ ও পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলা ও দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে।

পদ্মা সেতু এখন সরকারের সেতু বিভাগের সম্পদ। সেতু দিয়ে যানবাহন চলাচল থেকে যে আয় হচ্ছে, তা জমা হচ্ছে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের ব্যাংক হিসাবে। এখন কোম্পানি গঠিত হলে এই সেতু পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ চলে যাবে কোম্পানির অধীন।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন বলেন, কোম্পানি আইন অনুযায়ী এই কোম্পানি গঠন করা হচ্ছে। এই বোর্ডে থাকবেন ১৪ জন। তাঁরা জনবল কাঠামো ঠিক করবে। বোর্ডে সেতু বিভাগ, অর্থ বিভাগসহ বিভিন্ন পর্যায়ের প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বর্তমানে কোরিয়া এক্সপ্রেসওয়ে ও চীনের মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি (এমবিইসি) সেতুটি রক্ষণাবেক্ষণ ও টোল আদায়ের কাজ পরিচালনা করছে। পাঁচ বছরের জন্য তাদের ৬৯৩ কোটি টাকায় নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তারা সেতু বিভাগের হয়ে টোল আদায়, সেতুর দুই প্রান্তে ওজন মাপার যন্ত্র বসানো, সেতুতে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন ও আনুষঙ্গিক মেরামতের দায়িত্বে রয়েছে।

পদ্মা সেতুর পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ কবে নাগাদ কোম্পানির অধীন যাবে—এ বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ওই চুক্তি শেষ হওয়ার পর এই কোম্পানি কাজ করবে।

এদিকে মন্ত্রিসভার আজকের বৈঠকে এ ছাড়া ইনস্টটিউট অব ফ্রন্টিয়ার টেকনোলজি (শিফট) আইন, ২০২৪–এর খসড়া অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এটি হবে মাদারীপুরে।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, এটির নাম শেখ হাসিনা ইনস্টিটিউট অব ফ্রন্টিয়ার টেকনোলজি করার প্রস্তাব করা হলেও প্রধানমন্ত্রী তাঁর নামে করার বিষয়ে সম্মতি দেননি। এখন এটির নাম হবে ইনস্টিটিউট অব ফ্রন্টিয়ার টেকনোলজি। এই ইনস্টিটিউটে বিশেষায়িত প্রশিক্ষণ ও গবেষণাসহ বিভিন্ন ধরনের কাজ হবে।

এ ছাড়া মন্ত্রিসভার বৈঠকে কিছু পর্যবেক্ষণ দিয়ে রপ্তানি নীতি-২০২৪-২৭ এর খসড়া অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩ আঙ্গর টিভি